মো.শাহজাহান মিয়া ::
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পিআইসি কমিটির নেতৃবৃন্দ সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার জগন্নাথপুর উপজেলা প্রেসক্লাব ভবনে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য বেতাউকা গ্রামের বাসিন্দা ও ১৫ নং পিআইসি কমিটির সভাপতি জুয়েল মিয়া বলেন, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রোববার জাতীয় দৈনিক যুগান্তরে “অরক্ষিত হাওর: দুশ্চিন্তায় কৃষক, এবারও বাধের বরাদ্দ লুটপাট চলছে” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ লেখা হয়েছে, তা মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
সংবাদে বলা হয়েছে, আমি ৫টি পিআইসি কমিটির সভাপতি। যা সত্য নয়। আমি ১টি কমিটির সভাপতি। তাছাড়া সংবাদে যে ছবি ব্যবহার করা হয়েছে,তা আমার বাধের ছবি নয়। এতে লুটপাটের যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমি সংশ্লিষ্ট পাউবো’র কাউকে কোন প্রকার টাকা দেয়নি। বাধের কাজে কোন প্রকার অনিয়ম হয়নি। আমার সাথে পিআইসি কমিটির আবুল কাশেম, রেজাউল করিম বাদশা, সুহেল মিয়া ও আবু সালেহ তারা তাদের যোগ্যতায় কাজ পেয়েছেন। অথচ তাদের নামও আমার সাথে জড়ানো হয়েছে। তাই আমি মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এদিকে-আরেক পিআইসি কমিটির সভাপতি সাবেক ইউপি সদস্য আহমদ আলী বলেন, বর্তমান মেম্বার হীরা মিয়ার উদ্বৃতি দিয়ে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। হীরা মেম্বার কাজ না পাওয়া প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে মিথ্যাচার করে বিভ্রিান্তির সৃষ্টি করেছেন। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি অতীতে ভাল কাজ করায় কর্তৃপক্ষ আমাকে এবার কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি সংশ্লিষ্ট কাউকে কোন প্রকার টাকা দেয়নি। এ সময় স্থানীয় সাংবাদিকগণ সহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।