মো.শাহজাহান মিয়া ::
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে তালাবদ্ধ ঘরে বস্তাবন্দি থেকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে গরীবের ২০ টন চাল ও অলস পড়ে আছে নগদ ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এসব চাল ও টাকা গরীবদের ফিরিয়ে দেয়ার দাবি উঠেছে।
জানাগেছে, ২০১৮ সালে জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের বন্যা দুর্গতদের মধ্যে জনপ্রতি ৩০ কেজি চাল ও নগদ ৫শ টাকা করে বিতরণ করা হয়। এ সময় চাল কম দেয়ার অভিযোগ উঠলে চারদিকে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হাসিম দোষারুপ করেন ইউপি সদস্য ইকবাল হোসেন সাজাদকে। আবার সাজাদ দোষারুপ করেন চেয়ারম্যানকে। এ ঘটনায় প্রশাসন ৬৬০ জন অসহায় মানুষের অংশের প্রায় ২০ টন চাল সিলগালা করে রাখেন। এছাড়া তাদের ভাগের টাকা গুলো অলস পড়ে আছে ইউনিয়ন পরিষদের অ্যাকউন্টে। এমতাবস্থায় এসব চাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। তাই বর্তমান করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় অসহায় মানুষের মধ্যে এসব চাল ও টাকা বিতরণের দাবি জানান সর্বস্তরের জনতা।